Posts

ঘরের প্রয়োজনীয় চারটি জিনিস

Image
ঘরের প্রয়োজনীয় চারটি জিনিস *বেকিং সোডা ঃদাতঁ পরিষ্কার করে,মুখের দূর্গন্ধদূর করে,বডি স্ত্রাব হিসাবে,টয়লেট পরিষ্কার করতে ব্যবহার করা হয়। *ভিনেগারঃটোনার হিসাবে ব্যবহার করা যায় ত্বকের উজ্জ্বল বর্ণের জন্য,পোকায় কামড়নো চুল কানি সরাতে,টুথব্রাশ ও গা মাজুনি জীবাণু মুক্ত করতে,আয়না ও গ্লাস পরিষ্কার করতে,বেসিন ওশিল্পের পানির রাস্তা বন্ধ হলে ভিনেগার ও বেকিং সোডা দিয়ে কিছু ক্ষন বন্ধ রেখে দিলে খুলে যায়,সানবার্ণ হিসাবে সমস্যা দূর করে। *লেবুর রসঃমুখ পরিষ্কার করতে,জামা কাপড় ঘামের দাগ দূর করতে,নেইল পালিশ উঠানোর জন্য ভিনেগার ও লেবুর রস ব্যবহার করা যায়,খুশকি দূর করতে সহযোগিতা করে। *পেট্রোলিয়াম জেলীঃকোকড়ানো চুল বশে আনতে,চোখের মেকাপ তুলতে,লিপগ্লস হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

রেখার সৌন্দর্যের গোপন রহস্য

Image
একজন উজ্জ্বল অভিনেত্রী হিসাবে বিবেচিত হওয়া ছাড়াও, রেখার অতুলনীয় চেহারা এবং গ্ল্যামার তাকে সৌন্দর্যের প্রতীক বানিয়েছে যা কি রেখার সৌন্দর্যের রহস্যকে এতটা হট প্রোপার্টি করে তোলে! আজ, আসুন রেখাস তার মেকআপ, ফিটনেস এবং খাদ্যতালিকাগত গোপনীয়তার সাথে সৌন্দর্যের রহস্যগুলি পরীক্ষা করি। রেখার সৌন্দর্যের রহস্য: 1. জল খরচ - সঠিক পরিমাণে পানি পান করা অর্থাৎ সারা দিনে প্রায় 10 থেকে 12 গ্লাস পর্যাপ্ত পরিমাণে হাইড্রেট করে এবং ত্বক এবং শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। এটি রেখার সুন্দর এবং উজ্জ্বল ত্বকের মন্ত্র। 2. ভাল ঘুম - তাড়াতাড়ি বিছানায় যাওয়া, তাড়াতাড়ি উঠা এবং প্রতিদিন সঠিক ঘুম পাওয়া অভিনেত্রীকে সারাদিন ফিট, সুন্দর, সুস্থ এবং উদ্যমী থাকতে সাহায্য করে। 3. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস - সুন্দর থাকার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাদ্য পরিকল্পনা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন রেখা। তিনি অস্বাস্থ্যকর, জাঙ্ক, ভাজা এবং অতিরিক্ত রান্না করা খাবার এড়িয়ে চলেন। 4. অ্যারোমাথেরাপি এবং আয়ুর্বেদিক স্পা চিকিত্সা - তিনি প্রাচীন আয়ুর্বেদ এবং অ্যারোমাথেরাপির সৌন্দর্য উপকারে বিশ্বাস করেন এবং তাই, বা

ক্যাটরিনা কাইফের আসল সৌন্দর্যের সিক্রেট টিপস

Image
যখন সৌন্দর্যের কথা আসে, ক্যাটরিনা কাইফ জানেন তিনি কী পছন্দ করেন। তার স্বাক্ষরিত মেকআপ চেহারা থেকে - একটি সাহসী ভ্রু, একটি সংজ্ঞায়িত চোখ এবং একটি নগ্ন ঠোঁট - তার রেজিমেন্টেড স্কিনকেয়ার এবং সুস্থতার রুটিন পর্যন্ত, কাইফ তার পরিচিত এবং প্রিয় পথে চলতে পছন্দ করে। এমনকি বাড়িতে কোয়ারান্টিন করার সময়, যখন অন্যরা মুখের নতুন টুলস বা মেকআপ টিউটোরিয়াল কপি করে, কাইফ তার রুটিনকে আগের মতোই সহজ করে রেখেছিল। “আপনার ত্বক, আপনার চুল, সবকিছুই কিছুটা পুনরুদ্ধারের সময় পেয়েছে কারণ আমরা প্রতিদিন শুটিং করছিলাম না এবং আপনার ত্বকে সেই মেকআপ বা আপনার চুল স্টাইল করা হচ্ছিল যাতে অবশ্যই কিছুটা পরিবর্তন হয়েছিল কিন্তু অন্য যে এটি বেশ সুন্দর এটা অনেক মৌলিক, ”তিনি ভোগ ইন্ডিয়ার প্রধান সম্পাদক প্রিয়া তান্নার সাথে একচেটিয়া আড্ডায় ভাগ করেছেন। এখানে তার সাক্ষাৎকার থেকে আমরা যে পাঁচটি কার্যকরী টিপস নিয়েছি তা হল আপনি আপনার রুটিনে যোগ করতে পারেন। ব্যায়াম আপনাকে সত্যিই ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বল করে তোলে ব্যায়াম, হৃদস্পন্দন পুনরুদ্ধার এবং রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে, ত্বকে অক্সিজেন এবং পুষ্টি সরবরাহ করতে সাহায্য কর

শাড়ি পরতে নাই কোন দ্বিধা শাড়ি পরব শখের বসে

Image
শাড়ি হচ্ছে নারীর অভিজাজ্যতা প্রতীক।শাড়িতে রয়েছে নারীদের শালীনতা বহিঃপ্রকাশ।আবহমান বাংলার ইতিহাসে শাড়ির স্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কালের বিবর্তনে বদলেছে শাড়ির পাড়-আঁচল, বুনন এবং পরিধান কৌশল। ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সাধারণত‍ শাড়িকে সবচেয়ে উপযোগী পোশাক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।বাঙালি ঐতিহ্যবাহী পোশাক। এই পোশাকের রয়েছে সৌন্দর্য। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শাড়িকে নারীদের মূল পোশাক হিসাবেও বিবেচনা করা হয়। শাড়ি বাংলাদেশী নারীদের জাতীয় পোশাক। বিবাহিত অধিকাংশ নারী তাদের নিত্য পোশাক হিসাবে এবং অবিবাহিত মেয়েরা প্রায়শই শাড়ি পরে থাকেন। নৈমিত্তিক এবং আনুষ্ঠানিকতায় শাড়ি বাংলাদেশের নারীদের সবচেয়ে জনপ্রিয় পোশাক। যদিও ঢাকাই জামদানি (হাতে বোনা শাড়ি) বিশ্বব্যাপী পরিচিত এবং শাড়ি পরেন এমন সমস্ত নারীর কাছে সর্বাধিক পরিচিত। এছাড়াও বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের শাড়ি রয়েছে। রেশম এবং সুতি উভয় ক্ষেত্রে শাড়ির আঞ্চলিক বৈচিত্র্য রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, তাঁতের রেশম শাড়ি ও তাঁতের সুতি শাড়ি, ঢাকাই বেনারসি, রাজশাহী রেশম, টাঙ্গাইল, পাবনা, তসর রেশম, মণিপুরী এবং কাতান শাড়ি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্

ঘরোয়া স্বাস্থ্য টিপস

Image
ক)খুশকি দূর করবার জন্যে নিমপাতার রস,200 গ্রাম তেল মিশিয়ে গরম করে নিতে হবে। খ)মাথা যন্ত্রণা,অনিদ্রা এবং মাইগ্রেনের যন্ত্রণা দূর করবার জন্য সকলে সন্ধ্যায় খালি পেটে এবং রাতে ঘুমাবার সময় নাকে বাদাম তেল পাচঁ ফোটা করে দিলে মাথার যন্ত্রণা,অনিদ্রা,স্মৃতি দৌবল্য,মাথায় ভারী ভারী লাগা,প্যারালাইসিস,ডিপ্রেশন,সাইনাস কাজ সাথে সাথেই কাজ করা গ)কোন স্থানে কেটে গেলে গাঁদা পাতার বাটা প্রলেপ লাগলে রক্ত পড়া বন্ধ হয়। ঘ)বাড়িতে আটা ফুরিয়ে গেছে, খামে স্ট্যাম্পে লাগাবেন,ন্যাচারাল কালার নেলপলিশ বাবহার করুণ। ঙ)নেইপলিশ শুকিয়ে জমে গেলে ইউক্যালিপটাস তেল দিন। চ)এক লি: জলে দু চার চামচ ডিটার জেণ্ট গুলে ঝাকিয়ে নিন।এবার ষ্প্রেগান পিচকারিতে ভরে ঘরের আনাচে কানাচে যেখানেই আরশোলা উপদ্রব বেশি সেখানে স্প্রে করুন আরশোলা মরবে। ছ)মোমবাতি জ্বালানো আগে যদি বার্নিশ লাগাতে পারেন,এতে মোমবাতি সহজেই গলবে না। জ)ক্যান্ডেল হোন্ডার মোমবাতি বসার আগে তেল মাখি,এতে মোমবাতি তুলতে সমস্যা হবে না। ঝ)ঘরের মধ্যে মশার উপদ্রব কমাতে চাইলে বৈদ্যুতিক আলোটি হলুদ মেলোফোন জড়িয়ে নিন মশার উপদ্রব কমবে। স) রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠেই মাথা ব্যাথা জন

লেবু খোসা সম্পর্কে চমৎকারী তথ্য

Image
লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি তা সকলের অজানা নয়।এই লেবু থেকে পাওয়া ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।ঈদুউষ্ণ লেবুর পানি পান করলে দেহের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।লেবুর উপকারিতা এতোই যে যা বলে শেষ করা যাবে না। তাহলে জেনে নিই লেবু খোসা সম্পর্কে চমৎকারী গুণাগুণ কী কী হতে পারে : ১. লেবুর খোসায় ভিটামিন সি ও সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে, যা মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, জিঞ্জিভাইটিসসহ একাধিক রোগ প্রতিরোধ করে। ২. লেবুর খোসায় সাইট্রাস বায়ো ফ্লেভোনয়েড থাকে, যা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। ৩. ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে লেবুর খোসা খুব ভালো কাজ করে। লেবুর খোসায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বক থেকে টক্সিক বের করে দেয়। ৪. লেবুর খোসায় সয়ালভেসস্ট্রল কিউ ৪০ ও লিমোনেন্স থাকে, যা ক্যান্সারের কোষ ধ্বংস করে, ব্য়াকটেরিয়াল ও ছত্রাক সংক্রমণের প্রকোপ কমায়। ৫. নিয়মিত লেবুর খোসা খেলে শরীরে সাইট্রিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়। এছাড়া রান্নার ঘরে ব্যবহৃত সিস্কিং চকচকে পরিস্কার করতে লেবু খোসা ব্যবহার করা হয়। লেবুর শাঁস এবং খোসাও রান্না এবং বেকিংয়ে ব্যবহৃত হয়। লেব

জবাফুলের সস্পর্কে বিস্ময় আশ্চর্য চমকপ্রদ তথ্য

Image
জবা Malvaceae গোত্রের অন্তর্গত একটি চিরসবুজ পুষ্পধারী গুল্ম। এর উৎপত্তি পূর্ব এশিয়াতে। জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম যার উচ্চতা ২.৫-৫ মি(৮-১৬ ফিট) ও প্রস্থ ১.৫-৩ মি(৫-১০ ফিট)। এর পাতাগুলি চকচকে ও ফুলগুলি উজ্জ্বল লাল বর্ণের ও ৫টি পাপড়ি যুক্ত।গ্রীকভাষায় হিবিস্কাস(Hibiscus) থেকে এসেছে। ফুলগুলির গ্রীষ্মকাল ও শরতকালে ফোটে।সংস্কৃত নাম জপা অরুনা ওদ্রা পুষ্প।হিন্দুধর্মে মতে রক্তজবাফুল নারী শক্তির প্রতীক।এছাড়া মা কালীমার আরাধ্য ফুল হিসাবে পূজারীরা দান করেন। জবা গাছ পৃথিবীর ক্রান্তীয়, উপক্রান্তীয় অঞ্চল জন্মে থাকে। যেখানে কম বেশি জবা ফুল সবসময়ই দেখা যায়। গাছে প্রতিটি ফুল একটা একটা করে আলাদা ভাবে ফোটে। নানান রঙের জবা ফুল দেখা যায়, যেমনঃ হলুদ, সাদা, আকাশি, গোলাপী, রক্ত বেগুনি ইত্যাদি। আবার দুই রং এর জবা ফুলও দেখা যায়৷ রং এর মতই জবা ফুল অনেক ধরনের হয়ে থাকে৷ যেমনঃ মোরগ জবা, ঝুমকো জবা ইত্যাদি। নামের সাথে এই ফুল গুলোর আকৃতির ব্যপক মিল দেখা যায়। জবাফুল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না। তাই এটি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে গ্রিন হাউসে রাখা হয়। আসুন জেনে নেই স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে