Posts

জবাফুলের সস্পর্কে বিস্ময় আশ্চর্য চমকপ্রদ তথ্য

Image
জবা Malvaceae গোত্রের অন্তর্গত একটি চিরসবুজ পুষ্পধারী গুল্ম। এর উৎপত্তি পূর্ব এশিয়াতে। জবা একটি চিরসবুজ গুল্ম যার উচ্চতা ২.৫-৫ মি(৮-১৬ ফিট) ও প্রস্থ ১.৫-৩ মি(৫-১০ ফিট)। এর পাতাগুলি চকচকে ও ফুলগুলি উজ্জ্বল লাল বর্ণের ও ৫টি পাপড়ি যুক্ত।গ্রীকভাষায় হিবিস্কাস(Hibiscus) থেকে এসেছে। ফুলগুলির গ্রীষ্মকাল ও শরতকালে ফোটে।সংস্কৃত নাম জপা অরুনা ওদ্রা পুষ্প।হিন্দুধর্মে মতে রক্তজবাফুল নারী শক্তির প্রতীক।এছাড়া মা কালীমার আরাধ্য ফুল হিসাবে পূজারীরা দান করেন। জবা গাছ পৃথিবীর ক্রান্তীয়, উপক্রান্তীয় অঞ্চল জন্মে থাকে। যেখানে কম বেশি জবা ফুল সবসময়ই দেখা যায়। গাছে প্রতিটি ফুল একটা একটা করে আলাদা ভাবে ফোটে। নানান রঙের জবা ফুল দেখা যায়, যেমনঃ হলুদ, সাদা, আকাশি, গোলাপী, রক্ত বেগুনি ইত্যাদি। আবার দুই রং এর জবা ফুলও দেখা যায়৷ রং এর মতই জবা ফুল অনেক ধরনের হয়ে থাকে৷ যেমনঃ মোরগ জবা, ঝুমকো জবা ইত্যাদি। নামের সাথে এই ফুল গুলোর আকৃতির ব্যপক মিল দেখা যায়। জবাফুল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না। তাই এটি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে গ্রিন হাউসে রাখা হয়। আসুন জেনে নেই স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের ক্ষেত্রে

বাঙালির কারু ও লোকশিল্পের সংরক্ষিত তথ্যবলি

Image
বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে লোক ও কারুশিল্পের অবস্থান মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, বাঙালির আত্মপরিচয়ের প্রতীক, কায়িক শ্রমে ও নান্দনিক কৌশলে ব্যবহারিক বস্তুকে সৌন্দর্য ও কারুমন্ডিত করার উদ্দেশ্য অলঙ্ককরণকেই আমরা ‘কারুশিল্প’ হিসেবে অভিহিত করি। অন্যদিকে যৌথ চেতনার ফসল হচ্ছে লোকশিল্প। যা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সহজ-সরল পরিবেশে তৈরি হয়। একজন প্রধান স্রষ্টার পরিবেশে তৈরি হয়। একজন প্রধান স্রষ্টার সৃষ্টিকর্ম আরও কয়েকজনের স্পর্শে হয়ে ওঠে সর্বজনীন লোকশিল্প। গঠনশৈলী, বিষয়বস্তু, উৎপাদন ও নির্মাণ কৌশলে লোকজ রূপ থাকায় তা লোকশিল্প হিসেবে পরিগণিত হয়। আর সুশৃঙ্খল সূত্রমাফিক তৈরি করা হলেও কারুশিল্পে থাকে ঐতিহ্যের সমাচার। এরপরও তা সৃজনশীলতা পাশাপাশি বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক ইতিহাসে বাংলাদেশের কারুশিল্প ও কারুশিল্পীদের অবদান অনস্বীকার্য। আবহমানকাল থেকেই এদেশের লোক ও কারুশিল্প নিজ নিজ ধারায় প্রবহমান। লোক ও কারুশিল্পের মধ্যে বিশেষত পোড়া মাটির হাড়ি অথবা বুননের ক্ষেত্রে যদি চিন্তা করেন শতরঞ্জি, জামদানি শাড়ি এবং বেত কেন্দ্রিক যে শীতল পাটি, তার একটা স্বকীয়তা আছে৷ কাঁসা-পিতলেরও খ্যাতি আছে৷ ধামরাইয়ের কাঁস

বাঙালি জুয়লারী সম্পর্কে কিছু তথ্য

Image
গহনা কারও সৌন্দর্য বাড়াতে সহায়তা করে। এটি সম্পদ, শক্তি এবং মর্যাদার প্রতীক। কারও কারও কাছে গহনাগুলি স্ব ও সৃজনশীল প্রকাশের জন্য শিল্পের একটি রূপ। তারপরে, কিছু লোক আছেন যারা তাদের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির অংশ হিসাবে গহনা ব্যবহার করেন। বাঙালি বিবাহের জুয়েলারী সম্পর্কে: টিকলি ও টায়ারা, নলোক- নাথ, কান বাল, কান পাশা ও ঝুমকো - আপনার কানের জন্য; চিক - চোকার, সাথ নলি হর- স্তরিত নেকলেস, রতনচুর - হ্যান্ড ট্রিনকেট। ... চুড়ি ও বালা। জুয়েলারির বিভিন্নতা: জুয়েলারী বিভিন্ন উপকরণ থেকে তৈরি করা যেতে পারে। রত্নপাথর এবং অনুরূপ উপকরণ যেমন অ্যাম্বার এবং প্রবাল, মূল্যবান ধাতু, জপমালা এবং শাঁসগুলি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে এবং এনামেল প্রায়শই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বেশিরভাগ সংস্কৃতিতে গহনাগুলি স্থিতিস্থাপক প্রতীক হিসাবে, এর উপাদানগত বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য, এর নিদর্শনগুলির জন্য বা অর্থপূর্ণ চিহ্নগুলির জন্য বোঝা যায়। গহনাগুলি চুলের পিন থেকে শুরু করে পায়ের আংটি পর্যন্ত এমনকি জেনিটাল গহনাগুলিতে শরীরের প্রায় প্রতিটি অঙ্গকে সাজানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। আধুনিক ইউরোপীয় সংস্কৃতিতে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের দ

আপনার ঘরে ছোট্ট সোনামণি আছে তো তাবে তাহলে পুড়ুন

Image
শিশুর সুন্দর আচার আচরণ গঠনে মূল ভূমিকা পালন করে পরিবার। আর এই ব্যাপারে করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের ‘শিশু বিকাশ ও সামাজিক সম্পর্ক’ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুমানা বাসার। তিনি বলেন, ‘শিশুকে সুন্দর আচরণ শেখাতে হলে তার সঙ্গে সুন্দর আচরণ করতে হবে। পরিবার থেকেই শেখাতে হবে বড়দের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করতে হয় আর ছোটদের কীভাবে ভালোবাসতে হয়। তাছাড়া শিশুরা একটু বড় হলেই বাইরের অন্যান্য শিশুদের সঙ্গে মেলামেশা করে। ফলে তাদের আচার-আচরনে পরিবর্তন আসতে পারে। যদি বুঝতে পারেন শিশু খারাপ কিছু শিখছে তাহলে তাকে শোধরানোর চেষ্টা করতে হবে। * প্রথমেই, শিশুকে বাধ্য হয়ে চলার শিক্ষা দিতে হবে। * বড়দের শ্রদ্ধা ও ছোটদের ভালোবাসার শিক্ষা দিতে হবে। এসব বিষয় সম্পর্কে উপদেশের মতো শিক্ষা না দিয়ে বাস্তবে করে দেখাতে হবে। যেমন- আপনি নিজে বড়দের প্রতি বাধ্য ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করে এবং ছোটদেরকে ভালোবেসে আপনার সন্তানের কাছে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরুন। এতে শিশু তা খুব সহজেই গ্রহণ করবে। * শিশুরা কোনো ভুল করলে তাদেরকে প্রথমে বোঝাতে হবে। প্রয়োজনে পরে বকা দিতে পারেন। তবে বকা দেওয়ার সময় শিশুকে কোনো রকম